প্রতিষ্ঠানটির ভিশন হলো ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এমনভাবে প্রস্তুত করা যাতে তারা জ্ঞান, নৈতিকতা এবং শান্তির আদর্শে বলীয়ান হয়ে একটি উন্নত ও শান্তিপূর্ণ বিশ্ব গড়তে পারে যা শিক্ষার উৎকর্ষ সাধনে সহায়ক হবে। একটি আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাকেন্দ্র হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করা, যা জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে নৈতিকতা, মানবিক মূল্যবোধ ও সহনশীলতার সর্বোচ্চ মানদণ্ড তৈরি করে।

শিক্ষাব্যবস্থা একটি জাতির মেরুদণ্ড। এর মাধ্যমে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে যোগ্য নাগরিক হিসেবে তৈরি করা হয়। কিন্তু মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করার পথে বিশ্বজুড়ে এবং বিশেষত বাংলাদেশে নানা ধরনের সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ বিদ্যমান। আবার, আধুনিক প্রযুক্তি ও নতুন পদ্ধতির মাধ্যমে এই সমস্যাগুলো সমাধানের বিশাল সম্ভাবনাও তৈরি হচ্ছে। শিক্ষার গুণগত মানের অভাব, শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাতের বৈষম্য, শিক্ষকদের সক্ষমতা ও মর্যাদা, শিক্ষার প্রবেশাধিকার বৈষম্য, কারিগরি শিক্ষার অপর্যাপ্ততা, সেশনজট ও প্রশাসনিক দুর্বলতা ইত্যাদি নানাবিধ চ্যালেঞ্জ দেশে বিদ্যমান রয়েছে। প্রধানত: মুখস্থনির্ভরতা, হাতে-কলমে শিক্ষার অভাব, ক্লাসরুমে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি, গ্রাম-শহর ও ধনী-দরিদ্রের মধ্যে শিক্ষালাভের সুযোগ ও মানের ক্ষেত্রে ব্যবধান, গতানুগতিক সাধারণ শিক্ষাও চ্যালেঞ্জ হিসাবে প্রতিভাত হচ্ছে। বিশেষত: উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রিতাও শিক্ষার্থীদের জীবনের মূল্যবান সময় নষ্ট করছে।
আমাদের দেশের শিক্ষার উজ্জ্বল সম্ভাবনাও বিরাজমান যা মূলত: আধুনিক প্রযুক্তি, পরিবর্তিত বৈশ্বিক চাহিদা এবং উদ্ভাবনী শিক্ষণ পদ্ধতির মাধ্যমে সৃষ্টি হয়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহার, দক্ষতাভিত্তিক শিক্ষা, শিক্ষক প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন, গবেষণা ও উদ্ভাবন, ব্যক্তিগত মনোযোগ, শিক্ষকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ইত্যাদি উদ্ভাবন ও মান উন্নয়নের মাধ্যম হিসাবে বিবেচিত হবে। ডিজিটাল ক্লাসরুম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও মানসম্মত শিক্ষা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব। কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সম্প্রসারণের মাধ্যমে দেশের বিশাল জনশক্তিকে দক্ষ জনসম্পদে পরিণত করার বিপুল সুযোগ রয়েছে, যা বেকারত্ব হ্রাস করবে। আধুনিক পদ্ধতি ও প্রযুক্তিনির্ভর প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা যেতে পারে। উচ্চশিক্ষায় গবেষণা ও উদ্ভাবনে গুরুত্ব দিলে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে দেশ এগিয়ে যাবে। প্রযুক্তির সহায়তায় প্রতিটি শিক্ষার্থীর দুর্বলতা ও মেধা অনুযায়ী আলাদাভাবে শিক্ষাদানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। তাছাড়া বিভিন্ন দেশের মধ্যে শিক্ষাব্যবস্থা, পাঠ্যক্রম ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী বিনিময়ের সুযোগ বাড়ায় শিক্ষার বৈশ্বিক মান ও গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে।
শিক্ষার এই বহুমুখী সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে একটি সমন্বিত ও সুদূরপ্রসারী জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়ন খুবই প্রয়োজন। যদি বিদ্যমান সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানো যায়, তবেই শিক্ষাব্যবস্থা জাতির অগ্রগতির চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করতে পারবে।

সাথী আক্তার
ভাইস প্রিন্সিপাল
(এ্যাকটিং প্রিন্সিপাল)
পিস জুনিয়র স্কুল
স্কুল ড্রেস হলো একটি নির্দিষ্ট পোশাক বিধি যা শিক্ষার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক। এটি সাধারণত স্কুলের পরিচয়, শৃঙ্খলা এবং সমতার প্রতীক হিসেবে কাজ করে। স্কুল ড্রেস ব্যবহারের প্রধান কারণগুলো হলো:
| উপাদান | ছেলেদের জন্য | মেয়েদের জন্য |
|---|---|---|
| মূল পোশাক | শার্ট/প্যান্ট | সালোয়ার /কামিজ |
| জুতা | কালো জুতা ও সাদা মোজা | কালো জুতা ও সাদা মোজা |
| অতিরিক্ত | টাই, বেল্ট ও ব্যাজ | ওড়না /স্কার্ফ |
| শীতকালে | সোয়েটার/ব্লেজার (নির্দিষ্ট রঙের) | সোয়েটার/ব্লেজার (নির্দিষ্ট রঙের) |

A wonderful serenity has taken possession of my entire soul, like these sweet mornings of spring which I enjoy with my whole heart like mine.

Considering desire as primary motivation for the generation of narratives is a useful concept.




Fusce sem dolor, interdum in efficitur at, faucibus nec lorem. Sed nec molestie justo.

Etiam non elit nec augue tempor gravida et sed velit. Aliquam tempus eget lorem ut malesuada. Phasellus dictum est sed libero posuere dignissim.

Etiam non elit nec augue tempor gravida et sed velit. Aliquam tempus eget lorem ut malesuada. Phasellus dictum est sed libero posuere dignissim.

Etiam non elit nec augue tempor gravida et sed velit. Aliquam tempus eget lorem ut malesuada. Phasellus dictum est sed libero posuere dignissim.

Etiam non elit nec augue tempor gravida et sed velit. Aliquam tempus eget lorem ut malesuada. Phasellus dictum est sed libero posuere dignissim.